রাসুল (সা) একদিন
পূর্ব দিকে
তাকেয়ে বড়
বড় করে
নিশ্বাস নিচ্ছিলেন,
এমন অবস্থায়
এক সাহাবি
জিজ্ঞাস করল,
ইয়া রাসুল
আল্লাহ্, আপনি
এমন করছেন
কেন ?
রাসুল (সাঃ) বললেন আমি পূর্ব দিক থেকে বিজয়ের গন্ধ পাচ্ছি। সাহাবি (রাঃ) জিজ্ঞাস করলেন, ইয়া রাসুল আল্লাহ্ কিসের বিজয়ের গন্ধ পাচ্ছেন?
রাসুল (সাঃ) বললেন পূর্ব দিকে মুসলিম ও মুস্রিক ( যারা মূর্তি পূজা করে ) তাদের মাঝে একটি যুদ্ধ হবে, যুদ্ধ টা হবে অসম , মুসলিম সেনাবাহিনী সংখ্যায় খুব কম থাকবে, এবং মুস্রিকরা থাকবে সংখ্যায় অধিক। মুসলিম রা এত মারা যাবা যে রক্তে মুসলিমদের পায়েয় টাঁকুনি পর্যন্ত ডুবে যাবে।
মুসলিম রা তিন ভাগে বিভক্ত থাকবে, এক সারি এত বড় মুস্রিক সেনাবাহিনী দেখে ভয় পেয়ে পালাবে ।
রাসুল (সাঃ) বললেন তারাই হোল জাহান্নামি।
আর এক ভাগ এর সবাই শহীদ হবেন।
শেষ ভাগ এ যারা থাকবে, তারা আল্লাহ্ আর উপর ভরসা করে যুদ্ধ করে যেতে থাকবে, এবং শেষ পর্যন্ত জয় লাভ করবেন।
রাসুল (সাঃ) বলেছেন – এই যুদ্ধ, বদর এর যুদ্ধের সমতুল্য। সুবাহানাল্লাহ। উনি এর ও বলেছেন, মুসলিম রা যে জেখানেই থাকুক না কেন , সবাই যেন ওই যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে।
হযরত সাওবান (রাঃ) হতে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা) বলেছেন আমার উম্মতের দুটি দলকে আল্লাহ তায়ালা জাহান্নাম থেকে মুক্ত ও স্বাধীন করে দিবেন। একদল হল, যারা হিন্দুস্থান তথা ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে। আরেক দল হল, যারা শেষ জামানায় হযরত ঈসা ইবনে মারিয়ম (আ) এর সঙ্গী হবে। (নাসায়ী শরীফ খন্ড-১,পৃষ্ঠা-১৫২ ও তাবরানী)
হযরত আবু হুরায়রা আরও বর্ণনা করেন, রাসূল (সা) আমাদেরকে ভারতের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনার ওয়াদা নিয়েছিলেন।আমি যদি এ অভিযান পেয়ে যাই আহলে আমি যেন আমার জান-মাল এতে ব্যয় করি। আর যদি আমি এ যুদ্ধে নিহত হই তাহলে সর্বশ্রেষ্ঠ শহীদরুপে পরিগনিত হব। আর যদি জীবিত ফিরে আসি তাহলে আমি জাহান্নাম থেকে মুক্ত আবু হুরায়রা হয়ে যাব। (মাসনাদে আহমাদ,হাদিস-৭১২৮, খ-৬ পৃষ্ঠা-৫৩৩, সুনানে কুবরা, ইমাম নাসায়ী হাদিস ২/৪৩৮৩ খ-৩ পৃষ্ঠা-২৮)
ইতিপূর্বে এবং আজকে ভারতে যত মুসলিম শহীদ হল তাদের রক্তের উপর দিয়ে ভারতের বুকে ইসলাম প্রতিষ্ঠা হবে ইনশাল্লাহ
রাসুল (সাঃ) বললেন আমি পূর্ব দিক থেকে বিজয়ের গন্ধ পাচ্ছি। সাহাবি (রাঃ) জিজ্ঞাস করলেন, ইয়া রাসুল আল্লাহ্ কিসের বিজয়ের গন্ধ পাচ্ছেন?
রাসুল (সাঃ) বললেন পূর্ব দিকে মুসলিম ও মুস্রিক ( যারা মূর্তি পূজা করে ) তাদের মাঝে একটি যুদ্ধ হবে, যুদ্ধ টা হবে অসম , মুসলিম সেনাবাহিনী সংখ্যায় খুব কম থাকবে, এবং মুস্রিকরা থাকবে সংখ্যায় অধিক। মুসলিম রা এত মারা যাবা যে রক্তে মুসলিমদের পায়েয় টাঁকুনি পর্যন্ত ডুবে যাবে।
মুসলিম রা তিন ভাগে বিভক্ত থাকবে, এক সারি এত বড় মুস্রিক সেনাবাহিনী দেখে ভয় পেয়ে পালাবে ।
রাসুল (সাঃ) বললেন তারাই হোল জাহান্নামি।
আর এক ভাগ এর সবাই শহীদ হবেন।
শেষ ভাগ এ যারা থাকবে, তারা আল্লাহ্ আর উপর ভরসা করে যুদ্ধ করে যেতে থাকবে, এবং শেষ পর্যন্ত জয় লাভ করবেন।
রাসুল (সাঃ) বলেছেন – এই যুদ্ধ, বদর এর যুদ্ধের সমতুল্য। সুবাহানাল্লাহ। উনি এর ও বলেছেন, মুসলিম রা যে জেখানেই থাকুক না কেন , সবাই যেন ওই যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে।
হযরত সাওবান (রাঃ) হতে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা) বলেছেন আমার উম্মতের দুটি দলকে আল্লাহ তায়ালা জাহান্নাম থেকে মুক্ত ও স্বাধীন করে দিবেন। একদল হল, যারা হিন্দুস্থান তথা ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে। আরেক দল হল, যারা শেষ জামানায় হযরত ঈসা ইবনে মারিয়ম (আ) এর সঙ্গী হবে। (নাসায়ী শরীফ খন্ড-১,পৃষ্ঠা-১৫২ ও তাবরানী)
হযরত আবু হুরায়রা আরও বর্ণনা করেন, রাসূল (সা) আমাদেরকে ভারতের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনার ওয়াদা নিয়েছিলেন।আমি যদি এ অভিযান পেয়ে যাই আহলে আমি যেন আমার জান-মাল এতে ব্যয় করি। আর যদি আমি এ যুদ্ধে নিহত হই তাহলে সর্বশ্রেষ্ঠ শহীদরুপে পরিগনিত হব। আর যদি জীবিত ফিরে আসি তাহলে আমি জাহান্নাম থেকে মুক্ত আবু হুরায়রা হয়ে যাব। (মাসনাদে আহমাদ,হাদিস-৭১২৮, খ-৬ পৃষ্ঠা-৫৩৩, সুনানে কুবরা, ইমাম নাসায়ী হাদিস ২/৪৩৮৩ খ-৩ পৃষ্ঠা-২৮)
ইতিপূর্বে এবং আজকে ভারতে যত মুসলিম শহীদ হল তাদের রক্তের উপর দিয়ে ভারতের বুকে ইসলাম প্রতিষ্ঠা হবে ইনশাল্লাহ
ইমাম মাহদির পুনরাবির্ভাব ও খিলাফাহ
নিয়ে
ইদানিং
বেশ
আলোচনা
হচ্ছে।
অনেকেই আছেন
এই সঙ্ক্রান্ত
হাদিসগুলো কোন প্রকারের এবং ওসব
হাদিস কে
কিভাবে বিশ্লেষণ
করতে হয়
তা নিয়ে
অবগত না
যেখানে এই
বিষয়টি সহ
শেষ জামানার
আর কিছু
ঘটনার বিবরণীমূলক
বর্ণনা গুলো
"উসুল আল হাদিথ" ও "উসুল
আল ফিকহ"
এর চোখ
দিয়েই দেখতে
হবে। তাই
গতকালের আমার
একটা কমেন্ট
নীচে উল্লেখ
করলাম। আমাদের কার কি মনে হয় এসবের ওপর ভিত্তি করে হাদিস ব্যাখ্যা করা উচিৎ না মোটেও। কোন হাদিস কি নির্দেশ দেয় বা আদৌ দেয় কিনা সে বিষয়ে বেসিক পড়াশোনা না করে কমেন্ট করলে আমরা নিজেরাই বিপথে চলে এবং অন্যদের নিয়ে যেতে পারি
প্রথমেই বলে নেয়া ভাল ইমাম মাহদির আগমনের হাদিথগুলো থেকে আমরা কোন "আমর" (নির্দেশ) পাই না। এগুলো হল রাসুলুল্লাহ (সা) এর প্রফেসি সঙ্ক্রান্ত হাদিস যা মানব মনের সীমার বাইরের বিষয় এবং যা তখনি বোঝা যায় যখন চোখের সামনে প্রফেসিগুলো বাস্তবরূপ লাভ করে। কিন্তু এই হাদিসগুলোর ওপর ভিত্তি করে "আমল" নির্ধারণ করা চরম বোকামি কারন এগুলো **ইখবারি** (তথ্য/ সংবাদ) আকারে এসেছে যা থেকে কোন হুকুম বের হয় না। উসুল আল হাদিথ এর প্রসিদ্ধ নীতি - আমরা কুরআন এবং হাদিথ এর নুসুস (টেক্সট) এর অর্থ নেয়ার ক্ষেত্রে শুধু মাত্র "হাকিকি" (বাহ্যিক) অর্থই আগে নিব, এবং "মাজাযি/তামসিল" (রুপক) অর্থ তখনি নিতে পারবো যখন মাজায নেয়ার ক্ষেত্রে কোন "কারিনা" (ইশারা) উল্লেখিত থাকবে - এটি আরবি লুঘা (ভাষা) এবং হাদিস এর বইতে ভালমতো উল্লেখিত আছে। তাই এইরুপ ইখবারি প্রফেসি হাদিস এর ক্ষেত্রে লজিক এবং অনুমানবাক্য (syllogism) বের করা মস্ত বড় ভুল।
সাহাবা আজমাইনরা ওইরূপ হাদিসগুলোর ওপর ভিত্তি করে চুপ চাপ বসে থাকতেন না - প্রফেসির হাদিস প্রফেসির জায়গায়, কিন্তু ফরয হুকুম বাস্তবায়নের জন্য কাজ করা চলবে তার নিজস্ব পথে। সালমান ফারসি (রা) এর সেই বিখ্যাত খন্দক যুদ্ধের ঘটনা চিন্তা করে দেখুন যখন রাসুলুল্লাহ একটি বড় পাথরকে তিন বার বারি দিলেন আর তিনটি স্ফুলিঙ্গ বের হল আর যখন সালমান ফারসি রাসুলুল্লাহকে (সা) জিজ্ঞাস করলেন ওই স্ফুলিঙ্গ নিয়ে, রাসুল বললেনঃ "প্রথম স্ফুলিঙ্গ এর সময় আল্লাহ আমাকে ইয়েমেন (দক্ষিন এর দিক) খুলে দিলেন, দ্বিতীয়টার সময় উত্তর (আল শাম) এবং দক্ষিন (আল মাঘ্রিব) এবং তৃতীয়টার সময় মাসরেক (পূর্ব দিক) আমার জন্য খুলে দিলেন"।
এই প্রফেসির হাদিস সোনার পর সাহাবারা চুপচাপ বসে ছিলেন না, এবং এই হাদিসগুলো নিয়ে গবেষণাও করেন নি। তারা হাদিসগুলোকে নিতেন শুধু "খাবার" (সংবাদ) আকারে। কিন্তু ওনারা ইসলামী রাষ্ট্র এক্সপানশন এর ফরয কাজ জিহাদের মাধ্যমে চালিয়ে যাচ্ছিলেন। কিন্তু আমাদের সমাজে এবং পুরো মুসলিম উম্মায় এই ইমাম মাহদির বিষয়টি একটি নিয়তিবাদ (Fatalism) এর মতো বিষয়ে পরিণত হয়েছে যা হারাম। আমরা ওনার আগমনের দিকে তাকিয়ে থেকে নিজেরা খিলাফত প্রতিষ্ঠার মতো ফরয হুকুমকে তারাক করছি।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল ইমাম মাহদির ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়ার যে হাদিসটি আবু দাউদ শরিফে আছে যা উম সালামা কর্তৃক বর্ণিত তাতে এটা পুরোই স্পষ্ট যে একজন খলিফার মৃত্যুতে যখন ইখতিলাফ শুরু হবে - " ﺪﻨﻋ ﻑﻼﺘﺧﺍ ﻥﻮﻜﻳ ﺔﻔﻴﻠﺧ ﺕﻮﻣ" - তখন পরবর্তী খলিফা নিয়োগের কার্যক্রম এর প্রেক্ষাপটেই ইমাম মাহদি কে খলিফা করে দেয়া হবে। তাই আগে খলিফা আসবে এবং এটাই হাকিকি অর্থ এবং এটাকেই মেনে নিতে হবে; অন্য কোন মাজায/তামসিল অথবা লজিক এখানে খাটানো যাবে না।
তাই মনে রাখা উচিৎ মাহদির আগমন একটা সুসংবাদ এবং ইখবারি হাদিস যা থেকে কোন হুকুম বের হয় না, আর খিলাফতের জন্য কাজ করা হল ফরয। তাই ফরয কে বাদ দিয়ে ইখবারি হাদিস নিয়ে মেতে থাকা শরিয়াহ বহির্ভূত।
প্রথমেই বলে নেয়া ভাল ইমাম মাহদির আগমনের হাদিথগুলো থেকে আমরা কোন "আমর" (নির্দেশ) পাই না। এগুলো হল রাসুলুল্লাহ (সা) এর প্রফেসি সঙ্ক্রান্ত হাদিস যা মানব মনের সীমার বাইরের বিষয় এবং যা তখনি বোঝা যায় যখন চোখের সামনে প্রফেসিগুলো বাস্তবরূপ লাভ করে। কিন্তু এই হাদিসগুলোর ওপর ভিত্তি করে "আমল" নির্ধারণ করা চরম বোকামি কারন এগুলো **ইখবারি** (তথ্য/ সংবাদ) আকারে এসেছে যা থেকে কোন হুকুম বের হয় না। উসুল আল হাদিথ এর প্রসিদ্ধ নীতি - আমরা কুরআন এবং হাদিথ এর নুসুস (টেক্সট) এর অর্থ নেয়ার ক্ষেত্রে শুধু মাত্র "হাকিকি" (বাহ্যিক) অর্থই আগে নিব, এবং "মাজাযি/তামসিল" (রুপক) অর্থ তখনি নিতে পারবো যখন মাজায নেয়ার ক্ষেত্রে কোন "কারিনা" (ইশারা) উল্লেখিত থাকবে - এটি আরবি লুঘা (ভাষা) এবং হাদিস এর বইতে ভালমতো উল্লেখিত আছে। তাই এইরুপ ইখবারি প্রফেসি হাদিস এর ক্ষেত্রে লজিক এবং অনুমানবাক্য (syllogism) বের করা মস্ত বড় ভুল।
সাহাবা আজমাইনরা ওইরূপ হাদিসগুলোর ওপর ভিত্তি করে চুপ চাপ বসে থাকতেন না - প্রফেসির হাদিস প্রফেসির জায়গায়, কিন্তু ফরয হুকুম বাস্তবায়নের জন্য কাজ করা চলবে তার নিজস্ব পথে। সালমান ফারসি (রা) এর সেই বিখ্যাত খন্দক যুদ্ধের ঘটনা চিন্তা করে দেখুন যখন রাসুলুল্লাহ একটি বড় পাথরকে তিন বার বারি দিলেন আর তিনটি স্ফুলিঙ্গ বের হল আর যখন সালমান ফারসি রাসুলুল্লাহকে (সা) জিজ্ঞাস করলেন ওই স্ফুলিঙ্গ নিয়ে, রাসুল বললেনঃ "প্রথম স্ফুলিঙ্গ এর সময় আল্লাহ আমাকে ইয়েমেন (দক্ষিন এর দিক) খুলে দিলেন, দ্বিতীয়টার সময় উত্তর (আল শাম) এবং দক্ষিন (আল মাঘ্রিব) এবং তৃতীয়টার সময় মাসরেক (পূর্ব দিক) আমার জন্য খুলে দিলেন"।
এই প্রফেসির হাদিস সোনার পর সাহাবারা চুপচাপ বসে ছিলেন না, এবং এই হাদিসগুলো নিয়ে গবেষণাও করেন নি। তারা হাদিসগুলোকে নিতেন শুধু "খাবার" (সংবাদ) আকারে। কিন্তু ওনারা ইসলামী রাষ্ট্র এক্সপানশন এর ফরয কাজ জিহাদের মাধ্যমে চালিয়ে যাচ্ছিলেন। কিন্তু আমাদের সমাজে এবং পুরো মুসলিম উম্মায় এই ইমাম মাহদির বিষয়টি একটি নিয়তিবাদ (Fatalism) এর মতো বিষয়ে পরিণত হয়েছে যা হারাম। আমরা ওনার আগমনের দিকে তাকিয়ে থেকে নিজেরা খিলাফত প্রতিষ্ঠার মতো ফরয হুকুমকে তারাক করছি।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল ইমাম মাহদির ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়ার যে হাদিসটি আবু দাউদ শরিফে আছে যা উম সালামা কর্তৃক বর্ণিত তাতে এটা পুরোই স্পষ্ট যে একজন খলিফার মৃত্যুতে যখন ইখতিলাফ শুরু হবে - " ﺪﻨﻋ ﻑﻼﺘﺧﺍ ﻥﻮﻜﻳ ﺔﻔﻴﻠﺧ ﺕﻮﻣ" - তখন পরবর্তী খলিফা নিয়োগের কার্যক্রম এর প্রেক্ষাপটেই ইমাম মাহদি কে খলিফা করে দেয়া হবে। তাই আগে খলিফা আসবে এবং এটাই হাকিকি অর্থ এবং এটাকেই মেনে নিতে হবে; অন্য কোন মাজায/তামসিল অথবা লজিক এখানে খাটানো যাবে না।
তাই মনে রাখা উচিৎ মাহদির আগমন একটা সুসংবাদ এবং ইখবারি হাদিস যা থেকে কোন হুকুম বের হয় না, আর খিলাফতের জন্য কাজ করা হল ফরয। তাই ফরয কে বাদ দিয়ে ইখবারি হাদিস নিয়ে মেতে থাকা শরিয়াহ বহির্ভূত।
মাজার পুজারী কারা জানেন?
মাজার পুজারী ওরা যারা কবরে গিয়ে মান্নত করে..
সরকার পুজারী কারা জানেন?
সরকার পুজারী ওরা যারা ভোট দিয়ে কোনো বেক্তি বা দলকে আল্লাহর আইন বেতিত আইন দিয়ে শাসন করার সুযুগ করে দেয়..
মন পুজারী কারা জানেন?
মন পুজারী ওরা যারা নিজের মন মুতাবিক সব কিছু করে কোরান হাদিস না মেনে..
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন